শিরোনাম :
চাঁপাইনবাবগঞ্জের বালু গোদাগাড়ীতে মজুত করাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের দৌঁড়-ঝাঁপ গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার!
মতিহারে নারী মাদক কারবারীর কাছে টাকা চাওয়ায় তোপের মুখে এএসআই

মতিহারে নারী মাদক কারবারীর কাছে টাকা চাওয়ায় তোপের মুখে এএসআই

মতিহারে নারী মাদক কারবারীর কাছে টাকা চাওয়ায় তোপের মুখে এএসআই
এএসআই কুদ্দুস

স্টাফ রিপোর্টার: রাজশাহী নগরীর পাওয়ার হাউজ পাড়ায় পলি নামের এক মাদক কারবারীর কাছে মাসোহারার টাকা ঠিক করতে যায় এএসআই কুদ্দুস। এ সময় মাসোহারা দিতে অস্বিকার করে পলি। এতে ক্ষুদ্ধ হয়ে থানায় ধরে নিয়ে যাওয়ার হুমকি দেয় ওই এএসআই। বলে তোর কাছে মাদক না পেলেও আটক করে মাদকের মামলা দেবো। এ সময় উভয়ের মধ্যে ব্যপক কথাকাটাকাটি হয়।

ঘটনাটি ঘটে গত রোববার (২০ মার্চ) রাত ৯টার দিকে। পলি ওই এলাকার শামীমের স্ত্রী। তার পিতার নাম মোয়াজ্জেম।

মাদককারবারী পলি সাংবাদিকদের ক্যামেরার সামনে বলেন, আমার কাছে প্রতি মাস হিসেবে টাকা নেওয়ার প্রস্তাব দেন এএসআই কুদ্দুস। তার কথায় রাজি না হলে তিনি আমাকে মাদক না পেলেও আটক করে মাদকের মামলা দেয়ার হুমকি দেন।

এ ব্যাপারে মুঠো ফোনে কল দিয়ে জানতে চাইলে এএসআই কুদ্দুস, কথা বলতে রাজি হননি।

জানতে চাইলে মতিহার থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. সিদ্দিকুর রহমান জানান, বিষয়টি আমার জানা নেই। এমন করার কথাও না। রাত ৮টায় তার ডিউটি শেষ করে চলে গেছে। তারপরও খোঁজ নেওয়ার কথা বলেন ওসি।

এদিকে, পুরো মতিহারে মাদকের ছড়াছড়ি, চলছে জুয়ার আসর, বেড়েছে চুরি ছিনতাই। পুরোনা সকল চিহিৃত মাদক কারবারীরা বুক ফুলিয়ে চালিয়ে যাচ্ছে মাদকের কেনা বেচা। ধরা ছোয়ার বাইরে মূল মাদক কারবারীরা। কাজলা এলাকায় ঘটছে একের পর এক ছুরি, ছিনতাই।

স্থানীয়দের অভিযোগ, উল্লেখ যোগ্য অভিযান না থাকায় মতিহারে অপরাধ আগের তুলনায় অনেক বেড়েছে। এক বোতল ফেনসিডিলের দাম ২ হাজার টাকা। আর এই মাদকের টাকা যোগাড় করতে দিন রাত এক করে দিচ্ছে মাদক সেবিরা। এখনি মাদক ব্যবসায়ীদের লাগাম টেনে ধরা না হলে অপরাধ মূলক কর্মকান্ড আরও বাড়বে বলেও জানান স্থানীয়রা।

মতিহার বার্তা / জি আর

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply